shadheenbangla

আপনি যদি আপনার শিশু বা অন্য কারো জন্ম নিবন্ধন করতে চান, এই পোস্টটি আপনার জন্য অনেক কাজে আসবে। কারণ অনলাইনে নতুন অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম (Online Jonmo Nibondhon Form) পূরণ করতে কি কি লাগবে এবং নির্ভুলভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন ফরম পূরণ করার নিয়ম ছবিসহ বিস্তারিত দেখানো হলো।

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন

 

বর্তমানে আর হাতে লেখা জন্ম নিবন্ধন ফরম পূরণ করে আবেদন করা যায় না। আপনাকে অবশ্যই অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন ফরম পূরন করতে হবে।

নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন – New Birth Registration Application

জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন ২০০৪ অনুসারে শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক।

বিভিন্ন অসুবিধার কারণে ৪৫ দিনের মধ্যে করতে না পারলেও আমার পরামর্শ থাকবে আপনার শিশুর ৫ বছরের মধ্যে অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন করিয়ে নিবেন।

অন্যথায়, ৫ বছর বয়স অতিক্রান্ত হলে জন্ম নিবন্ধন করতে অনেক অতিরিক্ত ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় এবং ঝামেলা পোহাতে হয়।

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম – Jonmo Nibondhon Form Online

আমাদের অনেকেই জানেন না অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কোথায় করতে হয়। তাই এই ব্লগে আমি সব কিছু বিস্তারিত শেয়ার করলাম।

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদনের পুরাতন ওয়েবসাইটটি পরিবর্তন করে নতুন ওয়েবসাইট চালু করা হয়েছে। বর্তমানে জন্ম নিবন্ধন নতুন লিংক হচ্ছে – https://bdris.gov.bd/

জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

ধাপ ১- প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র সংগ্রহ | নতুন অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে কি কি লাগবে

নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও তথ্য সংগ্রহ করেই অনলাইনে আবেদন করবেন। এতে আবেদন করার সময় নির্ভুলভাবে সকল তথ্য দিতে পারবেন।

জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার জন্য নিম্মোক্ত তথ্য ও ডকুমেন্টসমূহ প্রয়োজন হবে।

শিশুর বয়স ০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে হলেঃ

  • ইপিআই (টিকা) কার্ড
  • পিতা ও মাতার ডিজিটাল বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (বাংলা ও ইংরেজি বাধ্যতামূলক) কপি
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
  • বাসার হোল্ডিং নম্বর এবং হাল সনের হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ
  • আবেদনকারী পিতা-মাতা/ অভিভাবকের মোবাইল নম্বর

শিশুর বয়স ৪৬ দিন থেকে ৫ বছর হলেঃ

  • ইপিআই (টিকা) কার্ড / স্বাস্থ্য কর্মীর প্রত্যায়নপত্র (স্বাক্ষর ও সীলসহ)
  • পিতা ও মাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (বাংলা ও ইংরেজি বাধ্যতামূলক) কপি
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
  • প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের প্রত্যয়নপত্র (স্বাক্ষর ও সীলসহ)
  • বাসার হোল্ডিং নম্বর এবং হাল সনের হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ
  • আবেদনকারী পিতা-মাতা/ অভিভাবকের মোবাইল নম্বর
  • আবেদন ফরম জমা দেয়ার সময় ১ কপি রঙ্গিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

৫ বছরের বেশি শিশু বা ব্যক্তির জন্যঃ

  • বয়স প্রমাণের জন্য চিকিৎসক কর্তৃক প্রত্যয়ন পত্র (বাংলাদেশ মেডিক্যাল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক স্বীকৃত এমবিবিএস বা তদূর্ধ্ব ডিগ্রিধারী)
  • সরকার কর্তৃক পরিচালিত প্রথমিক শিক্ষা সমাপনী, জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট
  • পিতা ও মাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (বাংলা ও ইংরেজি বাধ্যতামূলক) কপি
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
  • অথবা, জন্মস্থান বা স্থায়ী ঠিকানা প্রমাণের জন্য পিতা / মাতা/ পিতামহ / পিতামহীর দ্বারা স্বনামে স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে ঘোষিত আবাস স্থলের বিপরীতে হালনাগাদ কর পরিশোধের প্রমানপত্র
  • অথবা, জমি অথবা বাড়ি ক্রয়ের দলিল, খাজনা ও কর পরিশোধ রশিদ। (নদীভাঙ্গন অন্য কোন কারনে স্থায়ী ঠিকানা বিলুপ্ত হলে)

 

ধাপ ২- নিবন্ধনাধীর ব্যক্তির পরিচিতি ও জন্মস্থানের ঠিকানা

অনলাইনে আবেদনের জন্য প্রথমে আপনার কম্পিউটার থেকে https://bdris.gov.bd/ এই লিংকে ভিজিট করুন। এখানে নিচের মত একটি পেইজ পাবেন।

জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ

আপনি কোন ঠিকানায় জন্ম নিবন্ধন করাতে চান, এখানে তা বাছাই করুন।

অর্থাৎ যে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন থেকে জন্ম নিবন্ধন করতে চান, সেটি নিবন্ধনাধীন শিশু বা ব্যক্তির কোন ঠিকানায় তা এখানে নির্বাচন করে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

জন্ম নিবন্ধন ফরম পূরণ করার নিয়ম

নামের ২ টি অংশ থাকলে ১ম অংশটি নামের প্রথম অংশের ঘরে লিখবেন ও ২য় অংশটি নামের শেষের অংশে লিখবেন।

যদি নামের ৩টি অংশ থাকে ১ম ২টি অংশ নামের প্রথম অংশে লিখবেন এবং শেষ অংশটি নামের শেষের অংশের ঘরে লিখবেন।

যদি নাম ১ শব্দে হয় অর্থাৎ নামের অংশ ১টি হয়, এক্ষেত্রে প্রথম অংশ খালি থাকবে। শুধুমাত্র নামের শেষ অংশে নাম লিখবেন।

একইভাবে ইংরেজিতেও পূরণ করবেন। এছাড়া, অন্যান্য তথ্যসমূহ ও জন্মস্থানের ঠিকানা সঠিকভাবে পূরণ করুন।

সবশেষে ডান পাশের পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

ধাপ ৩- পিতা ও মাতার তথ্য – Father’s and Mother’s Information

এই ধাপে নিবন্ধনাধীন শিশু বা ব্যক্তির পিতা ও মাতার অনলাইন বা ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জাতীয়তা দিতে হবে।

 

জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ

এখানে পিতা-মাতার ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নম্বর লিখার পর স্বয়ংক্রীয়ভাবে নামসমূহ আসবে। এগুলো আপনি এডিট করতে পারবেন না।

এজন্য, পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধনটি ডিজিটাল বা অনলাইন কিনা তা অবশ্যই আগে যাচাই করে নিবেন। বাবা মায়ের জন্ম নিবন্ধন তথ্য অনলাইনে না থাকলে, শিশুর জন্ম নিবন্ধন আবেদন করা যাবেনা।

নিচের লিংক থেকে চেক করে দেখুন জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল কিনা।

https://bdris.gov.bd/br/search

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাই

তবে, নিবন্ধনাধীন ব্যক্তির জন্ম তারিখ ২০০০ সাল বা তার পূর্বে হলে, পিতা-মাতার নাম লিখে দিতে পারবেন এবং পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর না থাকলেও চলবে।

Birth Certificate Verify

তথ্যগুলো পূরণ করা শেষে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

ধাপ ৪- স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা – Present and Permanent Address

এ পর্যায়ে আপনাকে বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানার তথ্য প্রদান করতে হবে। নিচের ছবিটি দেখুন।

 

জন্ম নিবন্ধন ফরম পূরণ করার নিয়ম

এখান থেকে, কোনটিই নয় বাটনে ক্লিক করুন। এরপর নিচের ছবির মত ঠিকানা দেওয়ার অপশন পাবেন।

জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম

স্থায়ী ঠিকানার ক্ষেত্রে, জন্মস্থান ও স্থায়ী ঠিকানা একই হলে চেক বক্সে টিক দিন (লাল বক্সে চিহ্নিত)। এছাড়া বর্তমান ঠিকানার ক্ষেত্রেও স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা একই হলে (লাল বক্সে চিহ্নিত) চেক বক্সে টিক দিন।

অন্যথায়, ঠিকানাগুলো নির্বাচন করে দিন এবং গ্রাম, বাসা ও সড়ক নম্বর লিখে দিন। এরপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

ধাপ ৫- আবেদনকারীর তথ্য

এ ধাপে যিনি এই জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করছেন, তার তথ্য দিতে হবে। সাধারণত একটি শিশুর জন্ম নিবন্ধনের জন্য দায়ী ব্যক্তি হচ্ছেন পিতা, মাতা, পিতামহ, পিতামহী, মাতামহ, মাতামহী বা আইনগত অভিভাবক। তাই শিশুর জন্ম নিবন্ধনের আবেদন তারাই করে থাকেন।

তাছাড়া আপনি নিজেও নিজের জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে পারেন। নিজে আবেদন করলে নিজ সিলেক্ট করুন।  অথবা, পিতা, মাতা, পিতামহ, পিতামহী ইত্যাদি সিলেক্ট করবেন।

নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন

সবকিছু ঠিক থাকলে ডান পাশের পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন এবং আবেদনটি সম্পন্ন করুন।

সফলভাবে ফরমটি সাবমিট হলে আপনি প্রিন্ট করার অপশন পাবেন। জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন অফিসে জমা দিতে হবে। আবেদনের সাথে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে জমা দিবেন।

পরবর্তীতে আপনার আবেদনটি অনুমোদন হয়েছে কিনা তার অবস্থা জানতে জন্ম নিবন্ধন আবেদন যাচাই করতে পারবেন অনলাইন থেকে।

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন সংক্রান্ত প্রশ্ন ও উত্তর

নতুন অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কোথায় করতে হয়?

জন্ম নিবন্ধন করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন কার্যালয়ে করতে হয়।

জন্ম নিবন্ধন কখন করতে হয়?

সাধারণত শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করানো উত্তম। তবে শিশুর ৫ বছরের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করা সুবিধাজনক। এর বেশি বয়স হলে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অনেক বেশি দিতে হয় যা অত্যন্ত ঝামেলাপূর্ণ।

নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে কি কি লাগে

শিশুর/ ব্যক্তির বয়স অনুসারে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কিছুটা ভিন্ন হবে। বয়স ৫ বছরের বেশি হলে সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরণের অতিরিক্ত ডকুমেন্টের প্রয়োজন হবে। জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে তা জানতে পড়ুন- জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে

জন্ম নিবন্ধন করতে কত টাকা লাগে?

[wptb id=30]

জন্ম নিবন্ধন কিভাবে করতে হয়?

শিশুর বা কোন ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধন করার জন্য প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। তারপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ফটোকপি ও অনলাইন আবেদনের প্রিন্ট কপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদ অফিসে জমা দিতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন কি দুইবার করা যায়?

না। জন্ম নিবন্ধন ২য় বার করা যাবে না। স্বয়ংক্রীয়ভাবে সার্ভারে ডুপ্লিকেট এন্ট্রি দেখাবে।

কিভাবে জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করতে হয়?

কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করবেন তা বিস্তারিত দেখতে পড়ুন – নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন

বিবাহিত নারীর ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধনে কি স্বামীর নাম লেখা যাবে?

না। জন্ম নিবন্ধনে স্বামীর নাম লেখার কোন সুযোগ নেই। পিতা ও মাতার নাম লিখতে হবে।

পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন না থাকলে কিভাবে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করা যাবে?

২০২২ সালের নতুন আপডেট অনুসারে, ২০০১ বা তার পরে জন্মগ্রহণকারী সকল শিশুর জন্ম নিবন্ধন করতে পিতা ও মাতার জন্ম নিবন্ধন বাধ্যতামূলক। পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর ছাড়া শিশুর জন্ম নিবন্ধন করা যাবে না।

জন্ম নিবন্ধনের আবেদনের সময় ‘পসিবল ডুপ্লিকেট’ সমস্যার সমাধান কি?

‘পসিবল ডুপ্লিকেট’ টি একই জেলায় হলে অথরাইজড ইউজার বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বা উপপরিচালক (স্থানীয় সরকার) প্রয়োজনীয় অনু্সন্ধান করে বিষয়টির নিষ্পত্তি করবেন। ‘পসিবল ডুপ্লিকেট’ টি একই জেলায় না হলে প্রথমে প্রশাসনিকভাবে ভিন্ন জেলার সাথে যোগাযোগ করে অনু্সন্ধান বা তদন্ত করতে হবে। এতে ডুপ্লিকেট হওয়ার অনুকুলে কোনো তথ্য পাওয়া না গেলে আবেদনকারীকে ভালোভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করে তার কাছে থেকে অন্যত্র তার জন্ম নিবন্ধন করা হয়নি মর্মে লিখিত নিয়ে আবেদনটি মঞ্জুর করা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে আবেদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে হবে।

৫টি ‘প্যারামিটার’ মিলে গেলে ‘পসিবল ডুপ্লিকেট’ ১০০% ‘ডুপ্লিকেট’ হিসাবে প্রতীয়মান হয়। প্যারামিটারগুলো হচ্ছে ক. আবেদনাধীন বাক্তির নাম, খ. পিতার নাম, গ. মাতার নাম, ঘ. নিবন্ধন কার্যালয়ের নাম, এবং ঙ. জন্ম তারিখ। ‘ডুপ্লিকেট’ হিসাবে চিহ্নিত ব্যক্তিগণের জন্ম তারিখের ব্যবধান ৮ / ১০ বছর বা তার বেশি হলে বা স্থায়ী ঠিকানা না মিললে ‘ডুপ্লিকেট’ হবার সম্ভাবনা সাধারণত ০% হয়ে যায়।

 

অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্র নিবন্ধন করতে পড়ুন ঃ

নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র বা নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার অনলাইন পদ্ধতি

 

অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে পড়ুন ঃ

জাতীয় পরিচয় পত্র বা NID সংশোধন করার নিয়ম

 

ভার্চুয়াল মেমোরি সম্পর্কে জানতে পড়ুন ঃ

ভার্চুয়াল মেমোরি কি? ভার্চুয়াল মেমোরি কিভাবে কাজ করে?

shadheenbangla

বিকাশে অটো টাকা কাটা বন্ধের নিয়ম

এই পোস্টে বিকাশে অটো টাকা কাটা বন্ধের নিয়ম নিয়ে আলোচনা করবো। বিকাশ একাউন্ট হতে মাঝেমধ্যে অটো টাকা কেটে নিতে লক্ষ্য করা যায়। চলুন আমরা সকল মোবাইল ফোন ব্যাংকিং পরিসেবা থেকে অটোমেটিক টাকা কাটা বন্ধ করার উপায় সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি।

বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন, ওয়েবসাইট, এপস বা সার্ভিসে মোবাইল ফোন ব্যাংকিং সেবা (যেমন বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায়) এর মাধ্যমে পেমেন্ট / কেনাকাটা কিংবা সাবস্ক্রিপশন নেওয়ার অপশন থাকে। ধরুন আপনি এরকম একটা পেমেন্ট করলেন বা সাবস্ক্রিপশন নিলেন।

মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের (যেমন বিকাশ, bkash auto taka নগদ, রকেট, উপায়)  মাধ্যমে পেমেন্ট শেষ করার জন্য পিন কোড এবং ওটিপি প্রদান করার পর উক্ত অ্যাপ্লিকেশন বা সেবার মধ্যে মাসিক বা সাপ্তাহিক ভিত্তিতে সাবস্ক্রাইব করার অপশন থাকে।

আমরা অনেকেই বেখেয়ালে সেসব অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে ফেলি এবং সাবমিট করে দিই। ফলে উল্লিখিত ওয়েবসাইট আপনার বিকাশের ইনফরমেশন সেভ করে নিয়েছে। সেই ওয়েবসাইট কিংবা এপস তখন সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক, ত্রৈমাসিক, ষান্নাসিক অথবা বার্ষিক হিসেবে চার্জ করা শুরু করে দেয়।

এর ফলে প্রতি মাসে/নির্দিষ্ট সময় পর পর মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট হতে টাকা কেটে নেওয়া হয়। এই টাইপের ঝামেলার মুখোমুখি হলে কি করণীয় হতে পারে কিভাবে আপনি মুক্তি পেতে পারেন সেই বিষয়ে এই পোস্টে আলোচনা করা হবে।

আপনি OTP এবং Pin Code দেওয়ার পর তারা আপনার অনুমতি নিয়েই আপনার বিকাশের ইনফরমেশন সেভ করে বা সংরক্ষিত রাখে, যাতে পরে আপনাকে চার্জ করা যায়। এসব ক্ষেত্রে আপনার অসাবধানতার কারণেই এটা ঘটে, সাইটকে দোষ দিয়ে লাভ নাই। এসব ক্ষেত্রে পেমেন্ট অপশনে লেখাই থাকবে যে তারা ইনফরমেশন সেভ করবে।

এখন আপনি সার্ভিস ইউজ করুন বা না করুন একটা নির্দিষ্ট সময় পর পর উল্লিখিত ওয়েবসাইট বা এপস আপনার মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস (যেমন বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায়)  থেকে টাকা কেটে নিয়ে যাবে। চলুন এই টাকা কাটা সমস্যার সমাধান জেনে নিই।

বিকাশে অটো টাকা কাটা বন্ধের নিয়ম

বিকাশে অটো টাকা কাটা বন্ধের সমাধান ১

মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট (যেমন বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায়) হতে টাকা কেটে নিয়ে গেলে, সেই সমস্যার একের অধিক সমধান হতে পারে। এই পোস্টে দেয়া সমাধানগুলো পর্যায়ক্রমে চেষ্টা করুন।

চলুন জেনে নেওয়া যাক বিকাশে অটো টাকা কাটা বন্ধ করবেন কিভাবে। বিকাশে অটো টাকা কাটা সমস্যার প্রথম সমাধান বেশ সহজ। বিকাশে অটো টাকা কেটে নেওয়ার সবচেয়ে কমন রিজন হতে পারে কোনো সার্ভিসের সাবস্ক্রিপশন ফি।

অনেক সময় কোনো ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশন থেকে কোনো সেবা কেনার সময় তা ওয়ান-টাইম এর স্থলে সাবস্ক্রিপশন একটিভ হয়ে যায়। যদি সাবস্ক্রিপশন একটিভ হয়ে যায় তাহলে সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক, ত্রৈমাসিক, ষান্নাসিক অথবা বার্ষিক হিসেবে চার্জ করা শুরু করে দেয়।

যদি এটাই টাকা কাটার কারণ হয়ে থাকে তাহলে টাকা কাটা ওয়েবসাইটে অর্থাৎ যে ওয়েবসাইটের সাবস্ক্রিপশনের জন্য টাকা কেটে নিচ্ছে সেই ওয়েবসাইটে গিয়ে নিজের একাউন্টে সাইন ইন করুন। এবার ওয়েবসাইটের অপশন থেকে সাবস্ক্রিপশন রিনিউয়াল অফ অথবা ক্যান্সেল করে দিন। এতে বিকাশে অটো টাকা কাটা বন্ধ হয়ে যাবে।

বিকাশে অটো টাকা কাটা বন্ধের সমাধান ২

যদি উক্ত ওয়েবসাইটে সাইন ইন করার পর কোনো ধরনের সাবস্ক্রিপশন রিনিউয়াল বন্ধ অথবা ক্যান্সেল করার অপশন দেখতে না পান তাহলে বুঝে নিতে হবে ওয়েবসাইটে কোথাও ঝামেলা আছে। তাই এই ধরনের অবস্থায় উল্লিখিত ওয়েবসাইট কাস্টমার সাপোর্ট এর সাথে যোগাযোগ করে সমস্যার সমাধানের ট্রাই করতে পারেন।

প্রায় প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটের Contact পেজে উক্ত ওয়েবসাইটের সাপোর্ট টিমের সঙ্গে যোগাযোগের নাম্বার ও ইমেইল থাকে। যদি কন্টাক্ট নাম্বার না পান তাহলে www.whois.com এই সাইটে গিয়ে আপনার টাকা কেটে নিচ্ছে যে সাইট সেটার ওয়েব এড্রেস লিখে সার্চ করুন। প্রায় সব ক্ষেত্রে পাওয়া না গেলেও অনেক সময় আপনি ওয়েবসাইট মালিক, টেকনিক্যাল বা সাপোর্ট টিমের তথ্য পেয়ে যাবেন। সেই তথ্য ব্যবহার করে ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট এর সাথে যোগাযোগ করে ঝামেলার সমাধান করা যেতে পারে।

বিকাশে অটো টাকা কাটা বন্ধের সমাধান ৩

এবার আসি তৃতীয় সমাধানে। উপরের ২টা সমাধান যদি কাজ না করে তাহলে আপনার উচিত হবে আপনার মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস প্রোভাইডারের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের সাথে যোগাযোগ করা। আপনি ২ভাবে এটা করতে পারবেন। সোজাসুজি আপনার কাছাকাছি কাস্টমার সার্ভিস সেন্টারে চলে যান। যাওয়ার সময় আপনার এন আই ডি সাথে নিয়ে যাবেন এবং টাকা কাটার মেসেজ যে মোবাইলে আছে সেই মোবাইল সাথে নিয়ে যাবেন।

যদি আপনি স্বশরীরে যেতে না পারেন তাহলে বিকাশ, নগদ, উপায়, রকেট সহ সকল ধরনের মুঠোফোন ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের নিজেদের হেল্পলাইন নাম্বার আছে। আপনি হেল্প লাইনে ফোন করে আপনার পরিচয় প্রমাণ দিয়ে কাস্টমার সার্ভিস এজেন্টের কাছে সমস্যার বিস্তারিত বলতে পারেন। তারা আপনার সমস্যার সমাধান করে দিবে। বিকাশ এর অনলাইন লাইভ চ্যাট সুবিধা রয়েছে যা ব্যবহারে এ প্রক্রিয়া আরো সোজা হয়ে যায়। বিকাশ কাস্টমার সার্ভিস পেজে যেতে ক্লিক করুন – বিকাশ কাস্টমার সার্ভিস

শেষকথা

এভাবে নানারকম উপায়ে মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট থেকে অটোমেটিক টাকা কাটার বিষয়টি সমাধান করা যায়। আপনার মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট হতে অটোমেটিক টাকা কাটলে ঘাবড়ে না গিয়ে উল্লেখিত নির্দেশনা ফলো করুন এবং বিপদের সমাধান করুন।

 

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার ১৫টি উপায়

মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? রিকভার করার ৫টি উপায়

ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়?

মোবাইল ফোন স্লো থেকে ফার্স্ট করার ৫টি উপায়

লাইভ খেলা দেখার সফটওয়্যার এবং ওয়েবসাইট

shadheenbangla

টিন সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে অনলাইনে কিভাবে হারানো টিন সার্টিফিকেট বের করা যায় তা দেখানো হল।

ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন সার্টিফিকেট বা টিন সার্টিফিকেট হারিয়ে গেছে কিন্তু কোন নকল কপি নেই? এমতাবস্থায়, অনলাইন থেকে হারানো ই টিন সার্টিফিকেট বের করতে পারেন। আসুন জানি কিভাবে হারানো টিন সার্টিফিকেট বের করা যায়।

টিআইএন সনদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট। টিন সনদ হারিয়ে গেলে আপনি আপনার Tax Circle Office থেকে আবেদন করে পূনরায় সংগ্রহ করতে পারবেন।

টিন সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে অনলাইন থেকেও আপনি সংগ্রহ করতে পারবেন যদি e-tin registration ওয়েবসাইটের Username এবং Password আপনার জানা থাকে। Username ও Password জানা না থাকলেও আপনি বের করতে পারবেন যদি Tin Registration করার সময় আপনার দেয়া মোবাইল নম্বরটি জানা থাকে। বিস্তারিত প্রক্রিয়া নিচে দেখুন।

অনলাইনে হারানো টিন সার্টিফিকেট বের করার উপায়

টিন সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে অনলাইন থেকে হারানো টিন সার্টিফিকেট বের করার একটিই উপায় আছে। তা হল, e-Tin Registration ওয়েবসাইট থেকে পুনরায় ডাউনলোড করা। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

ধাপ ১- e Tin Username বের করুন

e-Tin রেজিস্ট্রেশন করার সময় আপনি যে ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেছিলেন তা জানা থাকলে তো ভালই, তা দিয়ে Login করুন এবং পরের ধাপসমূহ অনুসরণ করুন। ইউজার ও পাসওয়ার্ড জানা না থাকলে, প্রথমে আপনাকে এগুলো বের করে নিতে হবে।

ই-টিন Username বের করার জন্য e Tin Registration ওয়েবসাইটের ভিজিট করুন এবং Forgot Password মেন্যুতে যান।

হারানো টিন সার্টিফিকেট বের করার উপায়

এরপর Forgot My User Name অপশনটি সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করুন। নিচের মত একটি পেইজ আসবে।

হারানো টিন সার্টিফিকেট বের করার নিয়ম

এখানে টিন রেজিস্ট্রেশনের জন্য আপনি যে মোবাইল নম্বর ব্যবহার করেছিলেন সেটি দিন। ছবিতে দেখানো ক্যাপচা কোড বা Verification Letters (অক্ষর/সংখ্যা) লিখুন এবং Next ক্লিক করুন।

কোন মোবাইল নম্বর আপনি TIN এর জন্য ব্যবহার করেছেন মনে না থাকলে, সম্ভাব্য আপনার মোবাইল নম্বরগুলো দিয়ে চেষ্ঠা করতে পারেন।

যদি কোন মোবাইল নম্বর TIN Application এ ব্যবহার না হয়ে থাকে, UserID is Inactive এমন মেসেজ দেখতে পাবেন।

আপনার মোবাইল নম্বর টিআইএন রেজিস্ট্রেশনে ব্যবহার হয়ে থাকলে, আপনি নিচের মত একটি পেইজ দেখতে পাবেন। এখানে একটি সিকিউরিটি প্রশ্ন দেওয়া হবে।

হারানো টিন সার্টিফিকেট বের করার নিয়ম

Security Question in TIN Registration

টিন রেজিস্ট্রেশনের সময় একটি সিকিউরিটি প্রশ্নের উত্তর সেট করতে হয়। ভবিষ্যতে কখনো UserID বা Password ভুলে গেলে, এই সিকিউরিটি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে ইউজার ও পাসওয়ার্ড বের করতে হয়।

অন্য কোন ব্যক্তির মাধ্যমে আপনার টিন রেজিস্ট্রেশন করে থাকলেও সিকিউরিটি প্রশ্নের উত্তরটি অবশ্যই আপনার জানা থাকার কথা। উত্তরটি যেহেতু পূর্বের সেট করা উত্তরের সাথে মিল হতে হবে, তাই উত্তর ভুল দেখালে বানান পরিবর্তন করে চেষ্টা করতে পারেন।

সিকিউরিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিলে, মোবাইল নম্বরটি ভেরিফিকেশন করার জন্য আপনার মোবাইলে 4 ডিজিটের একটি Verification Code পাঠানো হবে।

হারানো টিন সার্টিফিকেট বের করার নিয়ম

এই ধাপে, মোবাইলে পাওয়া 4 ডিজিটের কোডটি লিখুন এবং আপনার মোবাইল নম্বরটি আবার লিখে Submit করুন। Submit করার সাথেই আপনার টিআইএন একাউন্টের ইউজার আইডি দেখতে পাবেন।

হারানো টিন সার্টিফিকেট ডাউনলোড করার নিয়ম

ধাপ ২- ই টিন একাউন্টের Password পুনরায় সেট করুন

এ ধাপে ই টিন একাউন্টের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

ই টিন একাউন্টের Password বের করার জন্য আবার Forgot Password মেন্যুতে যান এবং Forgot My Password অপশনটি সিলেক্ট করুন Next বাটনে ক্লিক করুন।

আগের ধাপে বের করা User ID টি ও Verification Letters লিখে Next করুন।

টিন রেজিস্ট্রেশন পাসওয়ার্ড পরিবর্তন

আপনার মোবাইলে 4 ডিজিটের একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হবে। ভেরিফিকেশন কোডটি লিখে Recover My Account এক ক্লিক করুন।

টিন রেজিস্ট্রেশন পাসওয়ার্ড পরিবর্তন

Password পরিবর্তন করার জন্য উপরের মত একটি পেইজ আসবে। এখানে কমপক্ষে 4 Letters/ Numbers দিয়ে একটি নতুন পাসওয়ার্ড করুন।

ধাপ ৩- টিআইএন সার্টিফিকেট ডাউনলোড

এবার আমরা TIN Account এর ইউজার নেম এবং নতুন সেট করা পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করে TIN Certificate টি ডাউনলোড করে নিব।

হারানো টিন সার্টিফিকেট ডাউনলোড করার জন্য, Login মেন্যুতে যান এবং User Name ও নতুন সেট করা পাসওয়ার্ড দিয়ে Login করুন।

হারানো টিন সার্টিফিকেট ডাউনলোড

View TIN Certificate মেন্যুতে ক্লিক করুন। এখানে আপনার টিআইএন সাটিফিকেট দেখতে পাবেন। টিন সার্টিফিকেটের PDF ফাইলটি ডাউনলোড করার জন্য, নিচের দিকে Save Certificate বাটনে ক্লিক করুন। আশা করি আপনার হারানো টিন সার্টিফিকেট কিভাবে বের করবো টিন সার্টিফিকেট বের করতে পেরেছেন।

শেষকথা

অনেক ক্ষেত্রে কেউ কেউ অন্য কারো মাধ্যমে টিন রেজিস্ট্রেশন করে থাকেন। এর কারণে তারা হয়তো তাদের মোবাইল নম্বর দিয়ে টিআইএন রেজিস্ট্রেশন করেছিলেন। এক্ষেত্রে আপনি সেই ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করে তার সহযোগিতা নিতে পারেন।

তাছাড়া আপনি NBR এর হেল্পলাইনে ফোন করে আপনার সমস্যার কথা জানিয়ে, ই টিন ওয়েবসাইটের Username জেনে নিতে পারেন। NBR Helpline: 09611-777111 or 333.

এটাও সম্ভব না হলে, আপনার টিন নম্বর জানা থাকলে তা এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ১ কপি ফটোকপি নিয়ে কর অফিসে যোগাযোগ করুন। টিন নাম্বার হারিয়ে গেলে শুধু এনআইডির ফটোকপি নিতে যোগাযোগ করতে পারেন।

 

টিন সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম ২০২২

টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়ম

অনলাইনে টিন সার্টিফিকেট যাচাই করার নিয়ম

অনলাইনে টিন সার্টিফিকেট করার নিয়ম ছবি সহ বিস্তারিত | টিন সার্টিফিকেট ডাউনলোড

 Free vector gradient pakistan independence day background

shadheenbangla

মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? জেনে নিন পাসওয়ার্ড রিকভার করার ৫টি উপায়।

মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। স্মার্টফোনে স্ক্রীন লক আপনার ডিভাইসের বিষয়বস্তু গোপন রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। আমরা বর্তমানে এমন একটি যুগে যখন আপনার ফোনে ব্যক্তিগত, পেশাদার এবং আর্থিক তথ্য থাকে।  আপনার মোবাইল লক করা একটি প্রয়োজনীয়তা হয়ে দাঁড়িয়েছে৷

এটি বলার অপেক্ষা রাখে না যে আপনি যদি আপনার মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে যান তবে আপনি আপনার ডিভাইসটি লক আউট করতে পারবেন না। আধুনিক ডিভাইসগুলিতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানারগুলির জন্য ধন্যবাদ, ভুলে যাওয়ার কোনো ঝুঁকি নেই এতে।

আপনি পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে আপনার Android ফোনে অ্যাক্সেস পুনরুদ্ধার করতে পারেন এমন কিছু উপায় এখানে রয়েছে৷

আপনি কি নিশ্চিত মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনি যদি এইমাত্র Google-এ “How do I unlock my Android phone if I forgot my PIN” টাইপ করে থাকেন এবং এই পোস্টে আসেন তাহলে আপনি আরও এগিয়ে যাওয়ার আগে আসলেই আপনার মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য একটু সময় নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।

Android আপনাকে আপনার পিনের জন্য যেকোনো সংখ্যার পাসওয়ার্ড দেওয়ার সুযোগ দেয়। ধরুন আপনি চার বা ছয়-সংখ্যার কোড রিমুভ করার চেষ্টা করছেন, আপনার পাসকোড আসলেই কত ডিজিটের সেটা মনে করার চেষ্টা করুন। হতে পারে এটি ভিন্ন দৈর্ঘের পাসওয়ার্ড।

চেষ্টা করার আরেকটি কৌশল হল আপনার মাসল মেমরিকে কাজে লাগানো। চিন্তা করে দেখুন আপনি যখন ল্যাপটপে টাইপ করেন তখন কি কী-বোর্ডে দেখে দেখে টাইপ করেন? কিংবা যখন সাইকেল চালান তখন কি দেখে দেখে প্যাডেল মারেন?

এগুলো আপনার মাসল মেমোরি নিজেই করে থাকে। এগুলোর জন্য আপনার ব্রেইন সক্রিয় ভূমিকা পালন করে না। সুতরাং আপনার ফোনটি হাতে নেন এবং আনমনে পাসওয়ার্ড টাইপ করে দেখুন আপনার আংগুল কোন কোন কী-তে যাচ্ছে।

এবার সেসব কী- নিয়ে চিন্তা করুন। এসব কী- দিয়ে আপনি কোন পাসওয়ার্ড দিতেন।

কিন্তু আপনি যদি নিশ্চিতভাবে আপনার মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়ে থাকেন, তাহলে এখানে আপনার ফোন আনলক করার কিছু উপায় রয়েছে।

১। স্মার্ট লক দিয়ে আনলক করুন

স্মার্ট লক হল Android ফোনের একটা অপশন, যা আপনাকে নির্দিষ্ট শর্ত সাপেক্ষে লক স্ক্রীন বাইপাস করার সুযোগ দেয়।

Samsung ডিভাইসে Settings > Security > Smart lock on most phones, or Settings > Lock Screen > Smart Lock Type অপশনে এটা পাবেন। তবে হ্যাঁ এটা মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়ার আগেই আপনাকে সেটাপ করে নিতে হবে। তাহলেই আপনি মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে এই সুবিধা পাবেন।

স্মার্ট লক দিয়ে আনলক

স্মার্ট লক দিয়ে আনলক অপশন

সেটিংস পরিবর্তন করতে আপনাকে আপনার বর্তমান লক পাসওয়ার্ড ইনপুট করতে হবে। তারপর আপনি পাসওয়ার্ড ছাড়া আপনার স্মার্টফোন আনলক করার জন্য পাঁচটি সম্ভাব্য অপশন বেছে নিতে পারেন।

On-body detection

ফোনটি বুঝতে পারে যে আপনি এটি বহন করছেন এবং এটি আপনার হাতে বা আপনার পকেটে থাকাকালীন স্বয়ংক্রিয়ভাবে আনলক থাকে৷

Trusted places

যখন আপনি আপনার নির্বাচিত ঠিকানার কাছাকাছি থাকেন তখন আপনার ফোন আনলক করতে আপনার অবস্থান ব্যবহার করে৷ ধরুন সেটিংসে আপনি নিজের বাসার লোকেশন দিলেন। তাহলে এটা আপনার বাসায় আসার সাথে সাথে আনলক হয়ে যাবে।

Trusted devices

আপনার ফিটনেস ট্র্যাকার বা গাড়ির মতো বিশ্বস্ত ব্লটুথ ডিভাইস যদি Trusted devices হিসেবে দেন তাহলে আপনার গাড়ির বা ফিটনেস ডিভাইসের ব্লটুথ অন করার পর এটার সাথে অটো কানেক্ট হয়ে আপনার মোবাইলকে আনলক করে দিবে।

Trusted face

আপনার ফোন আনলক করতে ফেসিয়াল আনলক ব্যবহার করতে পারেন।

Voice match

যখন এটি আপনার ভয়েস পাবে, তখন আনলক হয়ে যাবে। দুর্ভাগ্যবশত, এই অপশনটি Android 8 Oreo এবং তারপরের ভার্সনগুলোতে কাজ করে না। যদিও এটি এখনও আগের ডিভাইসগুলিতে কাজ করে।

আপনি যদি আপনার মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়ার আগে এই বিকল্পগুলির মধ্যে এক বা একাধিক সেট আপ করে থাকেন তবে আপনি আপনার ফোনে ফিরে যেতে এটি ব্যবহার করতে পারেন৷

যাইহোক, আপনি আপনার বর্তমান পাসওয়ার্ড না দিয়ে স্মার্ট লক বা পাসওয়ার্ড সেটিংস পরিবর্তন করতে পারবেন না। সুতরাং, আপনাকে এখনও আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হতে পারে, তবে অন্তত আপনি প্রথমে সবকিছু ব্যাক আপ করতে পারেন।

২।শুধুমাত্র স্যামসাং মোবাইলের জন্য

ব্যাকআপ পিন ব্যবহার করা

আপনার মোবাইলটা কি স্যামসাং ? সৌভাগ্যক্রমে, কোম্পানিটি আপনার মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে রিসেট করার কয়েকটি অপশন দিয়ে থাকে।

ব্যাকআপ পিন ব্যবহার করা (শুধুমাত্র পুরানো Android সংস্করণ)

যদি আপনার কাছে Android 4.4 KitKat বা তার আগের কোনো পুরানো Samsung ফোন থাকে, তাহলে আপনি একটি ব্যাকআপ পিন সেট করে থাকতে পারেন। আপনার পাসওয়ার্ড বা প্যাটার্ন ভুলভাবে প্রবেশ করার পরে, এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন।

১। আপনার যদি পিন মনে থাকে তবে Backup PIN অপশনে আলতো চাপুন৷

২। আপনার পিন কোড টাইপ করুন, তারপরে  Done আলতো চাপুন।

৩। লক স্ক্রীন প্যাটার্ন রিসেট করতে আপনাকে Screen Unlock সেটিংসে নিয়ে যাওয়া হবে।

Find My Mobile (All Android Versions)

আপনি যদি আপনার মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে (যেমন, পিন, পাসওয়ার্ড বা প্যাটার্ন) ভুলে গিয়ে থাকেন তবে আপনাকে উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নেই৷

স্যামসাং এমন একটি অপশন রেখেছে যা আপনাকে ডিভাইসটি হারিয়ে গেলে রিমোট কন্ট্রোল করার সুযোগ দেয়। আপনাকে আপনার ফোনে আপনার Samsung অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করতে হবে এবং একটি মোবাইলে Wi-Fi বা মোবাইল ডেটা সংযোগ চালু থাকতে হবে৷

Find My Mobile এর মাধ্যমে আপনার ফোনের পাসকোড রিসেট করতে, এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন :

১। আপনার কম্পিউটারে, findmymobile.samsung.com-এ নেভিগেট করুন।

২। এখন, আপনার Samsung অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন।

৩। একবার হয়ে গেলে, আনলক মাই ডিভাইস অপশনে যান এবং নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।

৩। Forgot PIN প্রম্পটটি ব্যবহার করুন

যদি আপনার কাছে Android 4.4 KitKat বা তার আগের একটি পুরানো ফোন থাকে, তাহলে আপনি লক স্ক্রিনের মাধ্যমে আপনার পাসকোড রিসেট করতে পারেন৷ এটি আপনার Google অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে এবং নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলির প্রয়োজন :

১। লক স্ক্রিনে ভুল প্যাটার্ন ইনপুট করুন যতক্ষণ না আপনি “You have made several unsuccessful attempts. Try again in 30 seconds” মেসেজটি দেখতে পান।

২। Forgot mobile password Pattern” অপশনে আলতো চাপুন এবং আপনি আপনার Google অ্যাকাউন্টের তথ্য প্রবেশ করার জন্য একটি প্রম্পট দেখতে পাবেন।

৩। আপনার ইমেল ঠিকানা এবং পাসওয়ার্ড লিখুন।

৪। আপনার কাছে এখন আপনার লক স্ক্রীন প্যাটার্ন রিসেট করার অপশন আছে। শুধু সাইন-ইন ট্যাবে আলতো চাপুন, তারপর স্ক্রিন আনলক সেটিংসে যান এবং মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে যাবেন না এমন একটি নতুন লক স্ক্রিন প্যাটার্ন সেট করুন৷

দুর্ভাগ্যবশত, গুগল অ্যান্ড্রয়েডের আধুনিক সংস্করণে এই অপশনটি নেই।

4. কিছু সমাধান হ্যাক চেষ্টা করুন

আপনি যদি স্মার্ট লক সেট আপ না করে থাকেন, আপনার কাছে পুরানো ফোন না থাকে অথবা Samsung ডিভাইস ব্যবহার না করেন তাহলে উপরের পদ্ধতিগুলি আপনার কাজে আসবে না৷ এই ক্ষেত্রে, আপনাকে একটি সমাধান হ্যাক ব্যবহার করতে হবে।

ADB ব্যবহার করে পিন ফাইলটি ডিলিট করুন

অ্যান্ড্রয়েডে, সিস্টেমটি ব্যবহারকারীর আঙ্গুলের ছাপ, প্যাটার্ন বা অন্যান্য পাসওয়ার্ড রাখার জন্য একটি KEY ফাইল তৈরি করে৷ আপনি যখন সঠিক পাসওয়ার্ড ইনপুট করেন, সিস্টেম অবিলম্বে আনলক করে এবং মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে ভুল পাসওয়ার্ড প্রবেশ করানো হলে ফোনে আপনাকে ঢুকতে দেয় না।

অ্যান্ড্রয়েড ডিবাগ ব্রিজ (ADB) ইউটিলিটি ব্যবহার করে, আপনি আপনার কম্পিউটারের মাধ্যমে আপনার ফোনের ফাইলগুলি অ্যাক্সেস করতে পারেন৷ ফোনের লক স্ক্রিন সিকিউরিটি নিয়ন্ত্রণ করে এমন ফাইল মুছে ফেলার জন্য আপনি এটি ব্যবহার করতে পারেন।

যাইহোক, এই পদ্ধতি শুধুমাত্র কাজ করবে যদি আপনার ফোনে USB ডিবাগিং এনেবল করা থাকে। আপনি যদি ডেভেলপার অপশন প্যানেল থেকে USB ডিবাগিং এনেবল না করে থাকেন, তাহলে আপনি এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারবেন না।

আপনার ফোন যদি এনক্রিপ্ট করা না থাকে এবং অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন 6.0 মার্শম্যালো এর কম হয় তাহলে এই পদ্ধতি আপনার কাজে আসবে। এটি নতুন ডিভাইসের জন্য কাজ করবে না।

এই পদ্ধতিটি কাজ করবে এমন কোন গ্যারান্টি নাই। আপনি যদি সতর্ক না হন তবে এটি আপনার ফোনের ক্ষতি করতে পারে। আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে সমস্ত কিছুর ব্যাক আপ নিন।

আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলির মাধ্যমে আপনার ফোন আনলক করতে পারেন :

১। একটি USB তারের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারে আপনার ফোন সংযোগ করুন।

২। আপনার ADB ইনস্টলেশন ডিরেক্টরিতে একটি কমান্ড প্রম্পট বা টার্মিনাল উইন্ডো খুলুন।

৩। টাইপ করুন adb shell rm /data/system/gesture.key এবং এন্টার টিপুন।

ADB ব্যবহার করে পিন ফাইলটি ডিলিট করুন

৪। আপনার ফোন রিবুট করুন। রিবুট করলে সুরক্ষিত লক স্ক্রিনটি চলে যাবে।

৫। এটি একটি অস্থায়ী সমাধান, তাই আবার রিবুট করার আগে আপনার পিন বা প্যাটার্ন লক রিসেট করুন।

লক স্ক্রিন “Crash” করুন

এই পদ্ধতিটি Android 5.0 থেকে 5.1.1 চলমান এনক্রিপ্ট করা ডিভাইসগুলির জন্য কাজ করে৷

লক স্ক্রীন ক্র্যাশ করতে এবং আপনার ফোনে অ্যাক্সেস পেতে :

১। আপনার লক স্ক্রিনে ইমার্জেন্সি কল অপশনে ট্যাপ করুন।

২। ডায়ালার ব্যবহার করে ১০টি তারকাচিহ্ন (*) ইনপুট করুন।

৩। ডাবল ক্লিক করে ১০টি স্টার চিহ্ন সিলেক্ট করে কপি করেন। এবার শেষ স্টারের পরে ক্লিক করে এগুলো পেস্ট করুন। এভাবে ৪/৫ বার করুন। এবার সবগুলো সিলেক্ট করে কপি করুন।

৪। ক্যামেরা শর্টকাট খুলুন এবং “notification shade” উপর থেকে টেনে নিচে নামান।

৫। সেটিংস আইকনে আলতো চাপুন, যেখানে আপনাকে পাসওয়ার্ড লিখতে বলা হবে। ইনপুট ফিল্ডে  দীর্ঘক্ষণ প্রেস করে ধরে থাকলে পেস্ট অপশন পাবেন, পেস্ট করুন। তারপরে সবগুলো সিলেক্ট করে শেষ স্টারের পরে আবারো পেস্ট করুন। এভাবে কয়েকবার করলে স্ক্রিন ক্র্যাশ হয়ে যাবে এবং আপনাকে আপনার ডিভাইস অ্যাক্সেস করার অনুমতি দেবে।

৬। Factory Reset করুন

আপনি যদি উপরের কোনো পদ্ধতি ব্যবহার করতে না পারেন, তাহলে আপনাকে ম্যানুয়ালি ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হবে।

১। আপনার ডিভাইস বন্ধ করুন।

২। স্ক্রীন সম্পূর্ণ কালো হয়ে যাওয়ার পর, Android এর বুটলোডার মেনু আনতে একই সাথে ভলিউম ডাউন এবং পাওয়ার বোতাম টিপুন এবং ধরে রাখুন। এই বোতামের সমন্বয় আপনার ফোনের উপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে।

৩। রিকভারি মোড অপশনটি হাইলাইট করতে ভলিউম ডাউন বোতামটি দুবার টিপুন, তারপর এটি নির্বাচন করতে পাওয়ার বোতাম টিপুন।

৪। পাওয়ার বোতামটি ধরে রাখুন এবং রিকভারি মোডে প্রবেশ করতে একবার ভলিউম আপ বোতাম টিপুন।

৫। ডাটা মুছা/ফ্যাক্টরি রিসেট অপশনে যেতে ভলিউম বোতাম ব্যবহার করুন। ফ্যাক্টরি রিসেট পদক্ষেপগুলি নিয়ে এগিয়ে যান৷

৬। একবার ডিভাইস রিবুট হয়ে গেলে, সেটআপ স্ক্রিন দেখতে পাবেন। আপনাকে আপনার Google অ্যাকাউন্টে আবার লগ ইন করতে বলা হবে, যা যে কোনো ব্যাক-আপ ডেটা পুনরুদ্ধার করবে।

আপনি আপনার ফোন সেট আপ করার সাথে সাথেই মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়ার আগেই স্মার্ট লক অপশনটি এনেবল করুন৷ এইভাবে, আপনি অনায়াসে আপনার বাড়ির ওয়াই-ফাইতে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন আনলক করতে পারেন এবং প্রতিবার আপনার ফোনটিকে ম্যানুয়ালি আনলক করা এড়াতে পারেন।

মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়া রোধ করতে এমন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন যা সহজে মনে রাখা সম্ভব। মোবাইলের পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই থাকে না যদি আপনি ফেস লক কিংবা ফিংগার লক ইউজ করেন।

অনলাইনে ডিজিটাল পাসপোর্ট বা ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২ বিস্তারিত ছবি সহ

নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র বা নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার অনলাইন পদ্ধতি

নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন প্রক্রিয়া ছবি সহ বিস্তারিত

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *